আমি যে অফিসে কাজ করি সেখানে আমার টেবিলের পাশের টেবিলে বসে ফাহিম নামের
একটি ছেলে| আমি চুপচাপ ভাবে অফিসে কাজ করি, কিন্তু ফাহিম ভাই বেশির ভাগ সময়
আমার দিকে কেমন ভাবে যেন তাকিয়ে থাকে |
আমি তা আড় চোখে দেখতাম, ফাহিম ভাই আবার মাঝে মাঝে আমাকে দেখে ফাজলামি করে অনেক কথা বলে| আমি শুনেও না শুনার ভান করে থাকতাম| তবে ফাহিম ভাইর কথাগুলো শুনতে ভালো লাগে | এভাবে চলতে থাকে দিন। একদিন হঠাত করে একটা ঘটনা ঘটে গেল। আমি অফিসে এসে একটু বসার পর আমার পেশাবের চাপ দিল। টয়লেটে গিয়ে দাঁড়িয়ে পেশাব শুরু করা মাত্র দেখি টয়লেটে ফাহিম ভাইও তার প্যান্টের জিপার খুলে দাঁড়ালেন । ফাহিম ভাই এমন ভাবে পেশাব করছেন তার মোটা লম্বা ধনটা আমার পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে । ফাহিম ভাই আমার দিকে শুধু ফেলফেল করে তাকিয়ে আছে । আমি ও তাকিয়ে আছি। কারো কোন কথা নাই।
আমার পেশাব শেষে অফিসে এসে বসলামস। ফাহিম ভাই ও আসলো কিছুক্ষণ পর। এরপর তো আমি আর ফাহিম ভাইর দিকে তাকাতেই পারছিনা । একটু আড় চোখে তাকাতে দেখি ফাহিম ভাই আমার দিকে তাকায়ে আছে। আমিতো লজ্জায় শেষ। ঐদিনে আর একটা ঘটনা ঘটে গেল । অফিস সময় শেষ। সবাই চলে গেছে। আমার একটু কাজ বাকি ছিল । ভাবলাম কাজটুকু শেষ করে যাই। আমি আবার কাজ পেন্ডিং রাখা পছন্দ করিনা । কাজটুকু শেষ করে বাথরুমে গেলাম হাত ধোয়ার জন্য। ও মা ! দেখি বাথরুমে ফাহিম ভাই নেংটা হয়ে তার লম্বা বাড়াটা সাবান দিয়ে নাড়তেছে । আর আ আ আ আ আ আ করতেছে । আমি তো তার বাড়াটা দেখে অবাক । কি মোটা আর লম্বা ।
ফাহিম ভাই আমাকে দেখে এক হাত দিয়ে আমাকে টেনে নিলো তার বুকের মধ্যে । আমাকে চেপে ধরে কিস করতে লাগল। আমার ঠোট চুষতে চুষতে আমাকে দেওয়ালের মাঝে চেপে ধরলো । আমিও উত্তেজনায় কখন যে তার বাড়াটা ধরে খেচতে শুরু করছিলাম আমি বুঝতে পারিনি । ও যখন আমার বাড়া ঘষতে ঘষতে জোরে চাপ দিল একবার তখন আমার হুশ হল । তার আগে আমি চোখ বন্ধ করেছিলাম । এরপর সে আমার চুল ধরে মেঝেতে বসে দিয়ে তার লম্বা বাড়াটা আমার মুখে ভরে দিল । আমি উত্তেজনায় বাড়াটা চুষতে লাগলাম। চুষতে চুষতে লাল করে দিলাম বাড়াটা । বাড়াটা মনে হয় লোহার চেয়েও শক্ত হয়েছে ।
এরপর সে আমাকে নেংটা করে আমার দুধের বোঁটা কামড়াতে লাগলো পাগলের মত । আমি আবেশে চোখ বুজে বললাম, ফাহিম ভাই, অফিস এ চলেন।
দুজন ঐ অবস্থাতেই জড়াজড়ি করে রুমে ঢুকলাম । আমাকে টেবিল এর উপর শুইয়ে দিয়ে ফাহিম ভাই মনের সুখে আমার দুধ চুষতে লাগলেন । কামঢ়ের চোটে আমার দুধ লাল হয়ে গেসে । এবার ফাহিম ভাই আমার ধন টা মুখে পুরে চুষতে লাগলো । আমিও উত্তেজনায় আ আ আ আ আ করে শিতকার দিতে লাগলাম আর বললাম তুমি চুষে চুষে আমার বাড়াটার মাল বের করে দাও ।
এরপর ফাহিম বলল, আজ তোমাকে আমি চুদব । আমি বললাম, আপনার এত মোটা বাড়া আমার পুটকিতে ঢুকবে না । প্লিজ আমি আজ পুটকিতে নিব না, আমি চুসে দিচ্ছি ।
ফাহিম ভাই নাছোড় বান্দা । আমার পটকিতে তার একটা আঙ্গুল ঢুকাল । আমি হাল্কা ব্যথায় ককিয়ে উঠলাম । ফাহিম তার মুখ থেকে থুথু দিয়ে তার মুণ্ডিতে লাগাল । কিছু থুথু আমার পুতকিতেও লাগাল ।
এবার সে আমার পা দুটো ঘাড়ে নিয়ে তার ৮ ইঞ্চি বাড়াটা আমার পুটকিতে ঘষে দিয়ে বলল, জোরে দম নাও । আমি জোরে জোরে শ্বাস নিলাম । এবার ফাহিম ভাই আমার কোমর ধরে এক রাম ঠাপ দিয়ে পুরো বাড়াটা ঢুকিয়ে দিল । আমি ও বাবারে বলে চিত্কামর দিয়ে বেহুশ হয়ে গেলাম ।
কিছুক্ষন পর আমার হুশ হলো দেখি আমার পুটকি দিয়ে ফাহিম ভাই এর বাড়া ঢুকাচ্ছে। আমার আবার কামভাব চলে আসল। তখন আমি বললাম এই তোর ডাণ্ডাটা দিয়ে আমায় চোদ। আমি একহাতে আমার বাড়া খেঁচতে লাগলাম। আমার এই কথা শুনে ফাহিমের চুদার গতি বেড়ে গেল। সে তার বাড়াটা আমার পুটকিতে ভরে দিয়ে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগলো । আমি তাকে জোরে চেপে ধরলাম। আমার মাল বের হয়ে গেল । তারপর সে আমাকে জোরে চেপে ধরে কয়েকটা রাম ঠাপ দিল। ফাহিম বলে, তোর পুটকি আজ মাল দিয়ে ভরে দিব শালা ।
ফাহিম একটু পরেই আমার বুকের উপর শুয়ে আহ আহ করে তার মাল আমার পুটকিতে ঢালল । আহা হা হা হা হা কি যে সুখ পেলাম । সেদিন থেকে আমরা সুযোগ পেলে হোটেলে গিয়ে চোদাচুদি করি ।
আমি তা আড় চোখে দেখতাম, ফাহিম ভাই আবার মাঝে মাঝে আমাকে দেখে ফাজলামি করে অনেক কথা বলে| আমি শুনেও না শুনার ভান করে থাকতাম| তবে ফাহিম ভাইর কথাগুলো শুনতে ভালো লাগে | এভাবে চলতে থাকে দিন। একদিন হঠাত করে একটা ঘটনা ঘটে গেল। আমি অফিসে এসে একটু বসার পর আমার পেশাবের চাপ দিল। টয়লেটে গিয়ে দাঁড়িয়ে পেশাব শুরু করা মাত্র দেখি টয়লেটে ফাহিম ভাইও তার প্যান্টের জিপার খুলে দাঁড়ালেন । ফাহিম ভাই এমন ভাবে পেশাব করছেন তার মোটা লম্বা ধনটা আমার পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে । ফাহিম ভাই আমার দিকে শুধু ফেলফেল করে তাকিয়ে আছে । আমি ও তাকিয়ে আছি। কারো কোন কথা নাই।
আমার পেশাব শেষে অফিসে এসে বসলামস। ফাহিম ভাই ও আসলো কিছুক্ষণ পর। এরপর তো আমি আর ফাহিম ভাইর দিকে তাকাতেই পারছিনা । একটু আড় চোখে তাকাতে দেখি ফাহিম ভাই আমার দিকে তাকায়ে আছে। আমিতো লজ্জায় শেষ। ঐদিনে আর একটা ঘটনা ঘটে গেল । অফিস সময় শেষ। সবাই চলে গেছে। আমার একটু কাজ বাকি ছিল । ভাবলাম কাজটুকু শেষ করে যাই। আমি আবার কাজ পেন্ডিং রাখা পছন্দ করিনা । কাজটুকু শেষ করে বাথরুমে গেলাম হাত ধোয়ার জন্য। ও মা ! দেখি বাথরুমে ফাহিম ভাই নেংটা হয়ে তার লম্বা বাড়াটা সাবান দিয়ে নাড়তেছে । আর আ আ আ আ আ আ করতেছে । আমি তো তার বাড়াটা দেখে অবাক । কি মোটা আর লম্বা ।
ফাহিম ভাই আমাকে দেখে এক হাত দিয়ে আমাকে টেনে নিলো তার বুকের মধ্যে । আমাকে চেপে ধরে কিস করতে লাগল। আমার ঠোট চুষতে চুষতে আমাকে দেওয়ালের মাঝে চেপে ধরলো । আমিও উত্তেজনায় কখন যে তার বাড়াটা ধরে খেচতে শুরু করছিলাম আমি বুঝতে পারিনি । ও যখন আমার বাড়া ঘষতে ঘষতে জোরে চাপ দিল একবার তখন আমার হুশ হল । তার আগে আমি চোখ বন্ধ করেছিলাম । এরপর সে আমার চুল ধরে মেঝেতে বসে দিয়ে তার লম্বা বাড়াটা আমার মুখে ভরে দিল । আমি উত্তেজনায় বাড়াটা চুষতে লাগলাম। চুষতে চুষতে লাল করে দিলাম বাড়াটা । বাড়াটা মনে হয় লোহার চেয়েও শক্ত হয়েছে ।
এরপর সে আমাকে নেংটা করে আমার দুধের বোঁটা কামড়াতে লাগলো পাগলের মত । আমি আবেশে চোখ বুজে বললাম, ফাহিম ভাই, অফিস এ চলেন।
দুজন ঐ অবস্থাতেই জড়াজড়ি করে রুমে ঢুকলাম । আমাকে টেবিল এর উপর শুইয়ে দিয়ে ফাহিম ভাই মনের সুখে আমার দুধ চুষতে লাগলেন । কামঢ়ের চোটে আমার দুধ লাল হয়ে গেসে । এবার ফাহিম ভাই আমার ধন টা মুখে পুরে চুষতে লাগলো । আমিও উত্তেজনায় আ আ আ আ আ করে শিতকার দিতে লাগলাম আর বললাম তুমি চুষে চুষে আমার বাড়াটার মাল বের করে দাও ।
এরপর ফাহিম বলল, আজ তোমাকে আমি চুদব । আমি বললাম, আপনার এত মোটা বাড়া আমার পুটকিতে ঢুকবে না । প্লিজ আমি আজ পুটকিতে নিব না, আমি চুসে দিচ্ছি ।
ফাহিম ভাই নাছোড় বান্দা । আমার পটকিতে তার একটা আঙ্গুল ঢুকাল । আমি হাল্কা ব্যথায় ককিয়ে উঠলাম । ফাহিম তার মুখ থেকে থুথু দিয়ে তার মুণ্ডিতে লাগাল । কিছু থুথু আমার পুতকিতেও লাগাল ।
এবার সে আমার পা দুটো ঘাড়ে নিয়ে তার ৮ ইঞ্চি বাড়াটা আমার পুটকিতে ঘষে দিয়ে বলল, জোরে দম নাও । আমি জোরে জোরে শ্বাস নিলাম । এবার ফাহিম ভাই আমার কোমর ধরে এক রাম ঠাপ দিয়ে পুরো বাড়াটা ঢুকিয়ে দিল । আমি ও বাবারে বলে চিত্কামর দিয়ে বেহুশ হয়ে গেলাম ।
কিছুক্ষন পর আমার হুশ হলো দেখি আমার পুটকি দিয়ে ফাহিম ভাই এর বাড়া ঢুকাচ্ছে। আমার আবার কামভাব চলে আসল। তখন আমি বললাম এই তোর ডাণ্ডাটা দিয়ে আমায় চোদ। আমি একহাতে আমার বাড়া খেঁচতে লাগলাম। আমার এই কথা শুনে ফাহিমের চুদার গতি বেড়ে গেল। সে তার বাড়াটা আমার পুটকিতে ভরে দিয়ে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগলো । আমি তাকে জোরে চেপে ধরলাম। আমার মাল বের হয়ে গেল । তারপর সে আমাকে জোরে চেপে ধরে কয়েকটা রাম ঠাপ দিল। ফাহিম বলে, তোর পুটকি আজ মাল দিয়ে ভরে দিব শালা ।
ফাহিম একটু পরেই আমার বুকের উপর শুয়ে আহ আহ করে তার মাল আমার পুটকিতে ঢালল । আহা হা হা হা হা কি যে সুখ পেলাম । সেদিন থেকে আমরা সুযোগ পেলে হোটেলে গিয়ে চোদাচুদি করি ।