ভার্সেটাইল চোদা-চুদির কামনা

বয়ঃসন্ধিক্ষণের সময় থেকে অনেক মেয়ের সাথে প্রেম করেছিলাম। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, কোনো মেয়েই বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। মেয়েদের এমন দোটানা সম্পর্ক আর ভালো লাগছিলো না। কি আর করা, ভাবতে লাগলাম। চিন্তা করলাম, মেয়েদের সাথে সম্পর্ক করার চেয়ে একটা ছেলে বন্ধু / বেস্টফ্রেন্ড থাকলেই ভালো হতো। হঠাত একদিন এক বন্ধুকে দেখলাম ফেসবুকে গে চটি পড়ছিলো। তা দেখে আমার মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল। সালটা ছিল ২০১৩ কি ২০১৪। আমিও চুদা-চুদির একটা আইডি খুলে ফেললাম। বিভিন্ন চটি পেইজ এড করে পড়তে লাগলাম। (আগে বলে রাখা ভালো, আমার সেক্স বেশি ছিলো।) মেয়েদের সাথে সেক্স করলেও গে সেক্সে কোনো অভিজ্ঞতা ছিলোনা। তাই বিভিন্ন গে সাইটে গিয়ে ভিডিও দেখতাম আর ডাউনলোড করতাম। এভাবে আরো কিছুদিন যাওয়ার পর আমার আইডিতে অনেক বন্ধু হয়ে গেল। আমি চট্টগ্রামে থাকি বিধায় চট্টগ্রামের কিছু বন্ধুদের সাথে আমার সখ্য গড়ে উঠলো। তার মধ্যে মুন্না ছিলো অন্যতম। এভাবে চ্যাট করতে করতে মুন্নার সাথে আমার ভালোবাসা গড়ে উঠলো। দু'জন দু'জনার জন্য পাগল হয়ে উঠলাম। প্রতিদিন আমরা গে সেক্স নিয়ে আলোচনা করতাম। যথারিতী, আমাদের ভালোবাসা গভীর হওয়াতে আমরা দু'জনই মনঃস্থির করলাম পরস্পরের সাথে গে সেক্স করার। তখনি জানতে পারলাম মুন্নাও আমার মত ভার্সেটাইল। আমরা পরস্পরের রোল শুনে খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলাম। তখন মুন্না আমাকে বললো, যাক আমাদের পরস্পরের ভালোবাসা বৃথা যাবেনা। আমি বললাম, ঠিক আছে সবই তো জানাশুনা হলো। তা আমাদের ভালোবাসার প্রতিদান দিতে কবে চুদা-চুদি করতে পারি......??? মুন্না আমার কাছে কিছুদিন সময় চেয়ে নিয়ে আমাকে তার বাসায় আমন্ত্রণ জানালো চুদা-চুদির জন্য। আমিও চুদা-চুদির জন্য পাগলপ্রায় হয়ে মুন্নার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমন্ত্রণের তিন দিনের মাথায় তার বাসায় গিয়ে হাজির হলাম। প্রথম পুরুষ পুরুষ ভালোবাসার মিলন হওয়াতে পরস্পর পরস্পরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে দু'জন দু'জনকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম। মুন্না একটু লাজুক টাইপের ছিলো। তা সে লজ্জা লজ্জা মুখে বললো, আমাকে চুদবে সোনা.....??? আমি বললাম হ্যাঁ, অবশ্যই চুদবো.....!!! তা তুমিও কি আমাকে চুদে শান্তি দিবেনা.....???
মুন্না আবার লাজুক মুখে বলল, তুমি আমার ভালোবাসা। আমার ভালোবাসাকে আমি কিভাবে নাখোশ করতে পারি.....??? তখনি আমি তাকে কাছে টেনে এনে আর কোনো কথা বলতে না দিয়ে তার ঠোঁটে আলতো চুমু দিয়ে পরস্পর lip kissing করতে শুরু করলাম। চুমুর একপর্যায়ে আমি আমার সব কাপড় খুলে পুরো ল্যাংটা হয়ে গেলাম। ইতিমধ্যে আমার নুনুটা পাগলা ঘোড়া হয়ে দাড়িয়ে পড়েছে। (আমার নুনুর সাইজ ছিলো ৪"এবং একটু মোটা আর মুন্নার নুনুর সাইজ ছিলো ৫" এবং চিকন গড়নের। বড় / ছোট / মোটা / চিকন নুনু নিয়ে আমাদের দু'জনের কোনো আপত্তি ছিলোনা) আমরা পরস্পর পরস্পরকে চুদবো এটাই ছিলো আমাদের ভালোবাসা। যাক, আমার খাড়া নুনুটা মুন্নার হাতে ধরিয়ে দিলাম। সে খুশিতে আমার নুনুটা টানাটানি করে খেচতে লাগলো। আর আমিও আস্তে আস্তে করে মুন্নার সব কাপড় খুলে পুরো ল্যাংটা করে দিলাম। তার নুনুটাও পাগলা ঘোড়ার মত খাড়া হয়ে গেল। এবার আমিও তার নুনুটা আমার হাত দিয়ে খেচতে লাগলাম। দুজনের সে কি সুখের অনুভুতি.....!!! এরপর আরো কিছুক্ষণ lip kissing চললো। পুরুষ পুরুষের ভালোবাসাও যে এত রোমাঞ্চ হয় তা দুজনেই তখন উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম। আহা... সে কি ভালোবাসা.....!!! এবার আমি মুন্নাকে খাটে বসিয়ে পা দুটো ফাঁক করে তার নুনুটাকে মুখে পুরে চোষা শুরু করলাম যেন ললিপপ চুষছি.....!!! আর আরামের চোটে মুন্না আহহহ, ওহহহ, ইয়আআ, উমমম baby, আরো মজা করে চোষ, fuck me বলতে লাগলো। এভাবে বিশ মিনিট চলার পরে সে খাটে শুয়ে আমাকে আলতো করে তার কাছে টেনে আবার lip kissing শুরু করে দিলো। এবার আমি আস্তে আস্তে তার মুখমন্ডল হতে শুরু করে বুক, দুধ, পেট, নাভিতে আলতো kiss করে তার যৌন ক্ষুদা বাড়িয়ে দিলাম। এবার সে আমার নুনুটা তার মুখে পুরে চুষতে শুরু করে দিলো। আমার যে কি পরিমান সুখ অনুভূত হচ্ছিলো, তা বলা বাহুল্য....!!! এভাবে সেও বিশ মিনিট আমার নুনু চোষার পর সারা শরীর আলতো চুমুতে উত্তেজিত করে তুললো। এবার মুন্নাকে dogy style-এ দাড় করিয়ে তার পুন্দের ফোটায় থুথু লাগিয়ে আমার নুনুটা ঘষতে ঘষতে আলতো ভাবে ঢুকিয়ে দিলাম আর ঠাপ মারতে শুরু করলাম। সে এমন আরাম পাচ্ছিলো যে, আমার নুনু পুরোটা ঢুকিয়ে চেপে ধরে বলতে লাগলো baby fuck me, fuck me harder. আমি অনেক্ষণ ঠাপ দেওয়ার পর আমার নুনুটা বের করে খাটের উপর শুলাম। এবার আমারও চরম যৌন তৃপ্তি মেটাতে মুন্না আমার গায়ের উপর উঠে পুন্দের ফুটায় থুথু লাগিয়ে নুনু ঘষতে ঘষতে আস্তে আস্তে ঢুকিয়ে দিয়ে ঠাপ দেয়া শুরু করলো। আর আমিও গোঙ্গাতে গোঙ্গাতে মুন্নার ঠোঁট দুটো চাটতে লাগলাম। মুন্নাও আমাকে বিশ মিনিটের মত ঠাপ মারলো। তারপর নুনুটা বের করে আমার পাশে শুয়ে পড়লো। এবার পরস্পরের নুনুটা ধরে খেচতে লাগলাম আর lip kiss করতে লাগলাম। খেচতে খেচতে একপর্যায়ে তার নুনু থেকে মাল আউট হয়ে গেল। মুন্না এবার উঠে বসে আমার নুনুটাও খেচে মাল আউট করে দিলো। তারপর দু'জন সে কি পরম শান্তি অনুভব করতে লাগলাম যা সংঙ্গায়িত নয়। এভাবেই আমাদের দু'জনের ভালোবাসার ভার্সেটাইল চোদা-চুদির কামনা আর তৃপ্তি পূরণ করি।