Saturday, May 12, 2018

এক গৃহ – বহু পুরুষ

ফরহাদ


হোমনা, কুমিল্লা

**********


আমি ফরহাদ, আমার ছোট বেলা এবং যৌবনের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। ছোট বেলা থেকে আমি বেড়ে উঠেছি আমার দাদীর আঁচলে নিচে। দাদীকে আমি বুবু বলে ডাকতাম। বুবু যেখানে যেতেন সেখানে আমাকে নিয়ে যেতেন। বুবুর সাথে খাওয়া, ঘুমানো, রাক্ষশের গল্প শোনা, কোথাও বেড়াতে যাওয়া সবই হচ্ছে বুবুর সাথে। বুবুকে একদিন না দেখলে কান্না কাটি করে শেষ।


আমি তখন ক্লাস সেভেন এ পড়ি। বুবুর সাথে করে গেলাম বুবুর বাবার বাড়ীতে। বুবুর বয়স তখন ৭৫ এর মত হবে। বুবুর বাবার বাড়ী আমাদের বাড়ী থেকে ৫ কিমি এর মত দূরে। বুবুর একমাত্র ভাইটি ও কিছুদিন আগে মারা গেছেন। বুবু সেই থেকে তেমন একটা কারো সাথে কথাবার্তা বলেন না।

বুবুর বাবার বাড়িতে পৌছার পর অনেক্ষন ঘুরে বেড়ালাম একা একা। ভাল লাগছিলনা আর এ বাড়ীতে থাকতে। তাই বুবুকে বললাম বাড়ী চলে আসার জন্য। বুবু আমাকে বললেন, “আজ তো এখান থেকে  যাওয়া যাবে না তুই বরং এককাজ কর, তুই তোর জামাল কাকাদের বাড়িতে চলে যা। ঐখানে তোর বয়সী অনেকেই আছে তুই ওদের সাথে খেলতে পারবি”।


জামাল জেঠা হলেন আমার বাবার ফুফাত ভাই। উনি আব্বা থেকে প্রায় ১০-১২ বছরের বড় এবং ওনাদের বাড়ীটা আমার বুবুর বাবার বাড়ীর পাশের বাড়ী।

বুবুর কথা মোতাবেক চলে গেলাম জামাল জেঠাদের বাড়িতে। জেঠামনি আর বড় মা (জেঠী মা) আমাকে পেয়ে তো যেন সোনার চাঁদ হাতে পেয়েছেন। ছোট বেলা থেকেই আমার জেঠামনি আর বড় মার আদর এত বেশী পেয়েছি যা বলার মত না। ওনাদের ৩ ছেলে সোহেল, সুমন আর ইমন। একবার সুমন ভাই আমাকে বলেছিল সুমন ভাইদের বাড়িতে ফের কখনো গেলে মেরে আমার পা ভেঙ্গে দেবে, এতেই বড় মা ক্ষেপে গিয়ে সুমন ভাইকে একটা মোটা লাঠি দিয়ে জোরে আঘাত করে, যার ফলে সুমন ভাই প্রায় এক সপ্তাহ হাটতে পারেন নি। সোহেল ভাই জেলা সদরে থাকেন, উনি একটা পাবলিক ইউনির্ভাসিটি তে পড়েন। সুমন ভাই ক্লাস টেন এ পড়েন আর ইমন ভাই নাইন এ।

আমার জন্য বড় মা অনেক মজার মজার খাবার রান্না করলেন। সবাই মিলে মজা করে খেলাম। ইমন ভাই বেশ মেধাবী। ফাইভ এ এবং এইট এ বৃত্তি পেয়েছেন। তাই জেঠামনি ইমন ভাইয়ের একটু কেয়ার নেন বেশী। ইমন ভাইয়ের সৌজন্যে আমি রতের খাবার শেষে এক কাপ দুধ আর কলা পেলাম। ছোট বেলাতে আমি দুধ কলা বেশ পছন্দ করতাম।


রাতে খাবার শেষে সিদ্ধান্ত হল আমি সুমন এবং ইমন ভাইয়ের সাথে থাকব। আমি ওনাদের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম খাটে। আমাকে বলা হল আমি যেন দুই ভাইয়ের মধ্যখানে থাকি। রাত ১১ টার দিকে লাইট অফ করে ওনারা দুই ভাই ও ঘুমাতে আসল।


আমি সুমন ভাই এর দিকে ফিরে শুয়ে আছি। এর মাঝে দেখি সুমন ভাই আমার কপালে চুমা খাচ্ছেন। আর পিছন থেকে ইমন ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার দুধ টিপছেন। আমি এর আগে এ রকম পরিস্থিতিতে কখনো পড়িনি। কি করব বুঝতে পারছিলাম না।

আস্তে আস্তে ইমন ভাই আমার প্যান্ট খোলা শুরু করল আর সুমন ভাই আমার দুই ঠোঁট চোষা শুরু করল। তারা এমন একটা ভাব ধরে আছে যেন একভাই আমার সাথে লিলা করছে অন্যভাই যেন কিছুই জানে না। কিছুক্ষন পর সুমন ভাই আমার দুধ চোষা শুরু করল আর ইমন ভাই আমার পাছায় থুতু লাগিয়ে তার পেনিস টাকে ঢুকানোর চেষ্টা করতে লাগল। এরই মাঝে আমি ও বেশ হট হয়ে গেছি। দুই ভাইয়ের গরম নিঃশ্বাস এর সাথে সাথে আমার ঠোঁট চোষা, আমার দুধ চোষা এগুলি আমাকে পাগল করে দিল। আমি আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলাম না।

একটুপর সুমন ভাই আমার পেনিস ধরে চুষতে শুরু করে দিল। আমি তখন কেবল বয়সন্ধিতে প্রবেশ করা শুরু করেছি। আমার পেনিসে মুখ লাগানো মাত্রই আমি গোংরাতে শুরু করলাম। এরিই মাঝে ইমন ভাই আস্তে আস্তে তার পেনিসটা আমার শরীর এ প্রবেশ করাল। ইমন ভাইয়ের পেনিসটা খুব একটা বেশী বড় ছিল না তাই প্রথমে একটু ব্যাথা পেলে ও পরে অনেক মজা পেয়েছি। প্রথম ৫ মিনিটের হালকা ঠাপ দেয়ার পর ইমন ভাই আবারো পেনিসে হালকা থুতু দিয়ে আমার শরীরে পুনরায় প্রবেশ করাল এরপর বেশ জোরে ঠাপ দেয়া শুরু করল। আমি কাম তাড়নায় ভেসে যাচ্ছি কেননা সুমন ভাই তখনো আমার পেনিস সাক করে চলছে। এভাবে প্রায় ১৫ মিনিট ঠাপ মারার পর ইমন ভাই তার বীর্জ আমার দেহের ভিতর ফেলে দিল। 


এরপর সুমন ভাই আমাকে জোর করে অপরদিকে ঘুরিয়ে দিল। ইমন ভাই শুরু করল আমার দুধ ঠোট চোষা আর সুমন ভাই শুরু করল তার পেনিস আমার পাছায় প্রবেশ করানোর প্রস্তুতি। কিন্ত সমস্যা হল সুমন ভাইয়ের পেনিস বেশ বড় এবং মোটা। যদি ও ইমন ভাই অনেক ক্ষন ধরে ঠাপ দেয়াতে আমার পাছার ছিদ্র খোলা অবস্থায় আছে। এরই মাঝে সুমন ভাই ও আস্তে আস্তে পীঠে কামড় দিয়ে, চুমা দিয়ে তার পেনিস টা আমার শরীরে ঢুকিয়ে দিল। প্রচন্ড ব্যথ্যা আবার কামনার আগুন দুয়ে মিলে আমি অন্য এক ফরহাদ হয়ে গেছি আজ। ইমন ভাই এরই মাঝে আমার পেনিস সাক শুরু করে দিয়েছে। আমি তো আধা পাগল হয়ে আছি। নিজের সবকিছু তুলে দিয়েছি দুই ভাইয়ের হাতে। সুমন ভাই ও প্রায় আধা ঘন্টার কাছাকাছি জোরে জোরে ঠাপ দিল। আমার ঘাড়ে, পিঠে চুমা কামড় এগুলির দিতে দিতে ঠাপ এর মাত্রা বাড়িয়ে দিল। প্রায় আধা ঘন্টা পর সে ও আমার শরীরের ভিতর আউট করল।
মিনিট পাঁচেক পর তিন জনেই বিছানা ছেড়ে উঠলাম। দরজা খুলে বাইরে এসে পুকুরে গিয়ে ফ্রেস হলাম।


এস এস সি পাশ না করা পর্জন্ত বেশ কয়েকবার ঐ বাড়িতে গিয়েছি আর আমাকে ভাগাভাগি করে দুই ভাই ভোগ করেছে। কখনো সারারাত কখনো রাত ৩-৪ টা পর্জন্ত আমাকে নিয়ে দুই ভাই লিলাই মেতে থাকত।


এরই মাঝে আমি ঢাকাতে চলে আসি। ইমন ভাই বাংলাদেশ সরকারের ক্লাস ওয়ান অফিসার হিসাবে কাজ নেন এবং ঢাকাতে তার পোষ্টিং হয়। বেশ কয়েকবার ফোনে অনুরুধ করেছিল তার বাসায় যাবার জন্য কিন্ত যাইনি। আর সুমন ভাই কুয়েত চলে যান লেবারী করার জন্য। তাদের সবচেয়ে বড় ভাই সোহেল ভাই আমার ফুফাত বোন (আব্বার চাচাত বোনের মেয়ে) কে বিয়ে করেন। তিনি ও সরকারী কর্মকর্তা। তিনি থাকেন মতিঝিলে সরকারী কোয়াটারে। একজন সৎ অফিসার হিসাবে তার বেশ সুনাম আছে আত্নীয়দের মাঝে।


একদিন হঠাত করে সোহেল ভাইয়ের ফোন। তিনি আমাকে জানালেন তিনি একটা কম্পিউটার কিনেছেন কিন্তু অপারেট করতে পারছেন না। আমি যেন মাঝে মাঝে তাকে গিয়ে ওয়ার্ড এক্সেল এগুলি শিখিয়ে দিয়ে আসি। একদিকে সোহেল ভাই আমার কাজিন আর অন্যদিকে সোহেল ভাই এর মিসেস ও আমার কাজিন এবং ঐ বোনটি ও আমাকে বেশ আদর করেন তাই আমি আমার শত ব্যস্ততার মাঝে ও রাজি হলাম সপ্তাহে ২ দিন করে গিয়ে ওনাকে ওয়ার্ড আর এক্সেল শিখানোর জন্য।

 প্রতিদিন যখনি ঐ বাসাই গেছি আপু (সোহেল ভাইয়ের মিসেস) অনেক যত্ন করে আপ্যায়ন করত। আপুর কথা হল, “তুই আমার মামাত ভাই, আমরা এতদিন ধরে ঢাকায় থাকি, এতদিন এত চেষ্টা করেছি তোকে কখনো আমার বাসায় আনতে পারিনি, গত এক মাস ধরে তুই আমার বাসায় আসতেছিস আমার কত ভাল লাগছে তোকে বুঝাতে পারব না”।


পরের সপ্তাহে সোহেল ভাইয়ের বাসায় গেলাম। সোহেল ভাইদের বাসার দরজাতে একটা কলাপ সিপেল গেইট আছে ওটার সাথে তালা দেয়া আজ। বেল দিতেই সোহেল ভাই এসে বাসার দরজা খুলে দিল। বাসায় ঢুকে সোহেল ভাইকে প্রশ্ন করলাম আপু কই। তিনি উওর দিলেন, তোর আপু নেই। ও বাবার বাড়িতে গেছে। তোকে বিষয়টা জানানো হয়নি তুই আসবি না এ ভয়ে। তোর জন্য আমি সব ধরনের রান্না করে রেখেছি যেন তোর আপু নেই বলে তোক অবহেলা হয়েছে এটা যেন মনে না করিস। আমি মৃদু হাসলাম। কম্পিউটারে কাজ শিখানোর পর দুজনে মিলে রাতে খাবার খেয়ে আমি বেরুয়ে যাবার জন্য জুতা পরছি এমন সময় সোহেল ভাই হাত ধরে রিকুয়েস্ট করল আমি যেন আজ রাত টা ওনার বাসায় থাকি। আপু নেই বলে একা একা ওনার ভাল লাগছে না।

রাতে গেস্টরুমে ঘুমাতে গেলাম। লাইট অফ করার একটু পর সোহেল ভাই আমার দরজাতে এসে কড়া নাড়লেন। দরজা খোলা মাত্রই দেখি সোহেল ভাই বালিশ হাতে দাড়িয়ে আছেন। আমাকে দেখে মৃদ্যু হেসে বললেন, আজ তোর সাথে ঘুমাবো। দুই ভাই মিলে রাতে গল্প করব। সোহেল ভাই বয়সে আমার অনেক বড় আর তিনি অনেক বড় সরকারী কর্মকর্তা, হাজার হলেও তার একটা সন্মান আছে। তাই তার কথা ফেলতে পারলাম না।


সোহেল ভাই আমার পাশে এসে শুয়ে পড়ল। আমি সোহেল ভাইকে বললাম আমার বেশ ঘুম পাচ্ছে, সকালে ওনার সাথে গল্প করা যাবে এ বলে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। রাতে যখন ঘুম ভাঙ্গল তখন দেখি সোহেল ভাই আমার পেনিস নিয়ে খেলা করছেন। বয়সে বড় বলে আমি ওনাকে কিছুই বলতে পারলাম না। ওনি আস্তে আস্তে আমার থ্রি কোয়াটার (যেটা আমার প্যান্টের ভিতরে ছিল এবং যেটা পরে আমি শুয়ে ছিলাম) খুলে ফেলল। আমার ঠোঁট ওনি চোষা শুরু করল। একটু পর ওনি আমার দুধ চুষে আমাকে উত্তেজিত করে তুললেন। এভাবে মিনিট দশেক করার পর উনি আমার পেনিস সাক করা শুরু করলেন অপর দুই ভাইয়ের মত। এভাবে প্রায় আধা ঘন্টা সাক করার পর আমার মাল আউট হয়ে গেল। এরপর উনি আমার পাছায় ওনার পেনিস নিয়ে থুতু দিয়ে আস্তে আস্তে ঢুকালেন। এরপর শুরু হল ওনার ঠাপ দেয়া। উনি পাগলের মত আমার পিঠের দিকটা জিহ্বা দিয়ে চাটছেন আর আমাকে ঠাপ দিচ্ছেন। এভাবে প্রায় ৪৫ মিনিট জোরে জোরে ঠাপ দেয়ার পর সোহেল ভাই আমার শরীরের ভিতর তার মাল আউট করলেন। উনি আমার পিঠের উপর শুয়ে থাকলেন আরো পাঁচ মিনিট। এরপর দুজনে মিলে ফ্রেশ হলাম।
সারারাত তেমন একটা ঘুম হলনা। শুধু বারবার ছোট বেলার স্মৃতিগুলি চোখের সামনে ভেসে বেড়াচ্ছিল। তিন ভায়ের একই রকম বিহেভ আমাকে একটু মনঃক্ষুন্ন করল।


ভোরে বিছানা ছেড়ে উঠলাম। কলাপ সিপল গেই্টের চাবিটা ডাইনিং এর টেবিলেই ছিল। চাবি দিয়ে কলাপ সিপলের গেইট টা খুলে চাবিটা ভিতরে রেখে টিপ তালা লাগিয়ে দিয়ে মতিঝিলের কলনী থেকে বেরুয়ে চলে আসলাম নিজের বাসায়। সে থেকে সোহেল ভাই অনেক বার ফোন করেছে বাসায় যাবার জন্য। বিভিন্ন ব্যাস্ততা দেখিয়ে আর ঐ বাসায় যাই নি কখনো।
পারিবারিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ইমন ভাই, সোহেল ভাই দুজনের সাথে এখনো মাঝে মাঝে দেখা হয়। চেষ্টা করি এড়িয়ে চলতে। একান্তই সামনে পড়ে গেলে একটা সামাজিক সালাম দিয়ে হালকা হেসে হয়ত দু একটা কথা বিনিময় করি কিন্তু কেন জানি না মন থেকে কোন কথা বের হয় না।

No comments:

Post a Comment