আমি যখন ক্লাস নাইন এ পড়ি তখন থেকে আমি
এক মেয়েকে ভালবাসতাম। আমি তখন থাকতাম থাকি আমাদের গ্রামের বাড়ী নোয়াখালীতে। আমার
প্রেমিকাই ছিল আমার সবকিছু। ওকে নিয়ে ভালবাসার ঘর বাধব, আমাদের ছেলে মেয়ে হবে,
দুইজনে মিলে ছেলে মেয়েদের মানুষ করব এই সপ্নে বিভোর থাকতাম রাতদিন। প্রতিরাতে
প্রেমিকার কথা চিন্তা করে হাত মেরে মাল আউট করে ঘুমাতে যেতাম আর সকাল হলে স্কুলে
গিয়ে ওর চেহরা খানি দেখতাম। ওকে একদিন না দেখলে মনে হত হাজার বছর ধরে আমার থেকে
দূরে।
আমি ক্লাস টেন এ উঠলাম। আমার প্রেমের বয়স
১ বছর। পুরুষ ভালবাসবে একমাত্র নারীকে, পুরুষের যৌন চর্চা হবে শুধু নারীর সাথে এর
বাহিরে আর কোন জগত আছে তা আমার জানা ছিল না। কেননা ছোট বেলা থেকে গ্রামে থেকে বড়
হয়েছি, অনেক কড়া শাষনের মাঝে। আমার যৌন চর্চা বলতে প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে হাত
মারা বা হস্ত মিথুন করা।
একদিন হঠাত করে নানুর বাড়ী (নানুর বাড়ী
ফেনিতে) থেকে খবর এলো নানু অসুস্থ তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা
হয়েছে। নানুকে দেখাশুনা করার মত কেউ নেই। কেননা মামারা কেউ বিয়ে করেন নি। আম্মাকে
নানুর সাথে মেডিক্যাল এ থাকতে হবে। আম্মু আমার দুই বোনকে নিয়ে চলে গেলেন। আব্বু
বাড়ীতে থাকেন না। আমাকে দেখাশুনার করার জন্য শফিক কাকুর বউকে রেখে গেলেন।
শফিক কাকুটা হল আমার আব্বার কাজিন
(আব্বার চাচাত ভাই)। ওনারা অনেক ভাই বোন। ওনারা দুই ভাই (শফিক কাকু এবং ওনার অন্য
আর এক ভাই) একসাথে জন্মগ্রহন করাতে ওনার মায়ের বেশ সমস্যা হচ্ছিল বাকী ৭-৮ জন ছেলে
মেয়ের সাথে দুইটা জমজ কে লালন পালন করতে। আমার আব্বু বা কাকারা যেহেতু কেউই
বাংলাদেশে থাকেন না, সরকারী বৃত্তি নিয়ে ইংল্যান্ড বা ম্যানিলা তে পড়াশুনা করছেন
সেহেতু আমার দাদু শফিক কাকুকে ৪ বছর বয়সে নিয়ে আসেন আমাদের বাড়ীতে। আমার ক্লাস টেন
সময় সেই শফিক কাকু ৩০-৩২ বছরের একটা যুবক তার ১০ বছরের একটা মেয়ে, ৮ বছরের একটা ও ৬
বছরের একটা ছেলে রয়েছে।
শফিক কাকু আমার বাবার আপন চাচাত ভাই হলেও
আমার দাদুকে মা বলেই ডাকত। শফিক কাকুর ছোট বেলায় আমার আব্বু কিংবা কাকারা সবাই যখন
উচ্চ শিক্ষা নিচ্ছেন বাংলাদেশের বাহিরে, তখন শফিক কাকুকে হাজার ও চেষ্টার পর ও
প্রাইমারী স্কুল টা ও শেষ করানো গেল না। আমি যখন ক্লাস ওনান বা টু এর দিকে পড়ি তখন
আমাদের বাড়ীতে ৩/৪ জন কাজের ছেলে এবং ৩/৪ জন কাজের মহিলা সবসময় থাকত। তারা আমাদের
সবকিছু দেখাশুনা করত। শফিক কাকু পড়াশুনা না করে কাজের ছেলেদের সাথে আড্ডা, ঘুমানো,
গল্প করা এগুলো পছন্দ করতেন।
আম্মা যেহেতু নেই, আমি সকাল বেলা ৯ টার
দিকে (পড়াশুনা না করে) বাড়ির ঊঠানে দাঁড়িয়ে আছি। এমন সময় শফিক কাকু তাদের বাড়ী
থেকে আসল। (এখানে উল্লেখ্য যে শফিক কাকুর বিয়ের পর থেকে উনি ওনাদের বাড়িতে থাকেন
আর দিন হলে চলে আসেন আমাদের বাড়িতে) শফিক কাকুর বউ তখন আমাদের মুরগিকে খাবার
খাওয়াচ্ছিল। সেই ছোট বেলা থেকে শফিক কাকু আমাদের ভাই বোনদের জোর করে সবাইর সামনে
ধরে ওনার বুকের জামা ঊঠিয়ে বলল এই আমার দুধ খা। আমরা রেগে যেতাম ওনার সাথে। আমরা
রেগে গেলে ওনি হেসে হেসে বলতেন তোদের মা তোদের জন্য কিছুই করে নি আমি তোদেরকে আমার
বুকের দুধ খাইয়ে বড় করেছি। এখন তোরা বড় হয়ে আমার দুধ খেতে চাস না। আমাদের বাড়ির
কেউ কিছু মনে করত না ওনার এ ধরনের আচরনে। যখন আমরা ভাই বোনেরা ওনার দুধ খাওয়ানোর
জোরাজুরিতে খুব বেশী রাগ করে কেঁদে ফেলতাম তখন আম্মা বলত শফিক তুমি বুড়া (যদিও বসয়
৩০) হয়ে গেলা এখনো বাচ্চা পোলার মত আচরন কর কেন, ঐ টুকুতে শেষ।
ঘটনার দিন শফিক কাকু এসে আমার সামনে
দাড়াল। আমি ওনার পিছনে ওনার দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে। উনি আমার মাথাটা ধরে ওনার
বোগলের নিচ দিয়ে নিয়ে আমাকে বলল এ আমার দুধ খা। আমি খুব রেগে গিয়ে বলছি কাকু তুমি
কি করছ? একথা বলতে বলতে দেখি ওনার একটা হাত ওনার পিছন দিকে এবং আমার পেনিসের সাথে
হালকা করে উনি টাছ দিচ্ছেন, আর অন্য হাত দিয়ে আমার চুল ধরে আমার মাথাটাকে ওনার
বোগলের নিচ দিয়ে নিয়ে ওনার দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। ওনার বাম হাত টা বার বার
আমার পেনিসের সাথে ঘসা খাচ্ছিল বলে আমার পেনিস শক্ত হয়ে ধাপ করে লাফ দিয়ে উঠল। আমি
জানি না শফিক কাকুর বউ আমার পেনিস লুঙ্গির নিচ দিয়ে লাফালাফি করছিল সেটা দেখতে
পেয়েছিলেন কিনা কারন উনি আমাদের থেকে ১০ হাত দূরে মুরগিকে খাবার খাওয়াচ্ছেন।
এবার শফিক কাকু আমার দুই হাত ওনার শরীরের
দুই দিকে নিয়ে এমন ভাবে টানাটানি করছে দুধ খা দুধ খা বলে, আমার পেনিস গিয়ে ওনার
পাছায় গিয়ে ধাক্কা লাগছে। এতে আমার রক্তে প্রবাহিত হতে থাকল কামবোধ। উনি আমাকে
বলছেন আজ তোকে আমার দুধ খাইয়ে ছাড়ব এ বলে আমাকে টেনে টেনে নিয়ে আসলেন আমাদের বাড়ির
বাইরে একটা রুম আছে যেখানে আমার ছোট বেলায় কাজের ছেলেরা থাকত এখন পরিত্যাক্ত সেই
রুমে। ঊনার বউ উনার দুধ খাওয়াতে নিয়ে যাবার দৃশ্য দেখে হাসছে আর আমি বার বার বলছি
আমাকে ছাড় কাকু। ওনি বললেন তোকে আজ আমার দুধ খেতেই হবে।
তিনি রুমে ঢুকে দরজাটা বেধে দিলেন। ওনার
বউ তখনো মুরগিকে খাবার খাওয়াচ্ছেন। এবার উনি সরাসরি আমার পেনিসে হাত দিয়ে আমাকে
বললেন, এ জিনিষ (পেনিস) কখন বানাইলি? কেমনে বানাইলি? লজ্জাই আমার চেহরা লাল হয়ে
গেল। আমি কিছুই বলতে পারছিলাম না। লুঙ্গির উপর দিয়ে উনি আমার সাড়ে ৮ ইঞ্চি এর মত
লম্বা আর মোটা পেনিস ধরে কিছুক্ষন নাড়াচাড়া করলেন। এরপর আমার লুঙ্গি আসতে আস্তে
উপরের দিকে তুলে হাত দিয়ে আমার পেনিস ধরলেন। আমার সারা শরীর শিহরিত হয়ে ঊঠল। আমি
ওনাকে জড়িয়ে ধরলাম। আমি বুজতে পারছিলাম না কি হতে চলেছে। আমি আনাডির মত ওনাকে
জড়িয়ে নিজের বুকের মাঝে চেপে ধরে রাখলাম।
উনি আস্তে আস্তে মাটিতে বসে পড়লেন। আমার
পেনিসের ডগা ওনার জিব দিয়ে চাটা শুরু করলেন। আমি কাম উত্তেজনাতে গোংরাচ্ছি আর
বলছি, “কাকু তুমি কি কর?” উনি বললেন, “তুই এ জিনিষ কেমনে বানাইলি?” একটুপর উনি
আমার পুরা পেনিসটা ওনার মুখে নিয়ে নিলেন আর সাক করা শুরু করে দিলেন। উনি দুই হাত
দিয়ে আমার উরু টিপছেন আর সাক করছেন, কখনো আমার পেনিস আর কখনো বিচি। এভাবে প্রায় ১০
মিনিট চলল। প্রতিরাতে হস্তমিথুন করি বলে আমার মাল আউট হতে প্রচুর সময় লাগে। এখন
আমি চাইছি যে ভাবেই হোক মাল আউট করতে।
এবার উনি উঠে দাড়ালেন। ওনার পরনের শার্ট
খুললেন। আমাকে বললেন আমার দুধ খা। আমি পাগলা কুকুরের মত ঝাপিয়ে পড়লাম ওনার বুকের
উপর। আমি দুধ চুষে যাচ্ছি আর উনি ওনার হাত দিয়ে আমার পেনিস কচলাচ্ছে। আমি ৫ মিনিট
ধরে ওনার দুই দুধ চুষলাম।
উনি ওনার লুঙ্গি উপরের দিকে তুললেন। মুখ
থেকে থুতু বের করে ওনার পাছায় লাগালেন আর কিছু থুতু আমার পেনিসে ও। এবার উনি কাজের
লোকদের শোয়ার চকিতে (কাজের লোকেরা যখন থাকত) দুই হাত রেখে অর্ধ ডগি অবস্থায়
দাড়ালেন আমাকে বললেন ওনার পিছনে যেতে। উনি আমার পেনিস ধরে ওনার পাছায় সেট করলেন আর
আমাকে বললেন ধাক্কা দিয়ে। আমি কাম উত্তেজনাতে এবং আনাড়ি হবার কারনে এমন জোরে
ধাক্কা দিই উনি ও মাগো বলে বসে পড়লেন মাটিতে। আমি হতবাগ হয়ে দাঁড়িয়ে আছি।
একটু পর উনি আবারো উঠে দাড়ালো। আমাকে বলল
যে জিনিস বানাইছিস, এ জিনিস মাইয়াপোলাই নিতে খবর হইব আর তুই কেমনে কাম (সেক্স) করতে হয় হেডাই জানস না।
আমি দাঁড়িয়ে রইলাম, কিছু বলছি না। উনি আবারো থুতু লাগালেন ওনার পাছায় আর আমার
পেনিসে। এবার আমি আবারো ওনাকে লাগাইতে শুরু করলাম খুবই আস্তে আস্তে। পুরা পেনিস
ভিতরে ঢুকে গেল। এক নতুনের মাঝে আমি ডুবে গেলাম। গরম মাংসের সবাধ আমি পাচ্ছি। আমি
ওনার কোমর ধরে শুধু চেপে ধরে রেখেছি। উনি বললেন। একটু বের কর আবার ঢুকাও (থাপ
মারা)। আমি ও ওনার কথা মত তাই করা শুরু করলাম। আমি ওনাকে থাপ দেয়া শুরু করলাম। উনি
বলে উঠলেন আরো জোরে মার। আমি থাপ দেয়ার হার বাড়িয়ে দিলাম। এমন জোরে থাপ দিচ্ছি উনি
মাঝে মাঝে থাপ সামলাতে বেগ পাচ্ছেন। পিছন থেকে আমি ওনার পেনিসে হাত দিলাম। পেনিস
টা আধা জাগ্রত। পেনিস কচলাতে কচলাতে থাপ দিতে থাকলাম। উনি বারবার বলছিল আরো জোরে
মার, আরো জোরে মার, আমি ও থাপ এর মাত্রা বাড়াতে লাগলাম। ঘন্টায় যেন ২৫০ কিমি বেগে চলছে আমার থাপ মারা, সাইক্লোন এর
মত। একটুপর পিছন থেকে ওনার দুধে হাত দিলাম। কাকুর প্রিয় জিনিষ হল ওনার দুধ। দুধে
হাত দিয়ে যখন থাপ দিচ্ছি কাকু যেন পাগলা কুত্তা হয়ে গেল। এবার উনি আমার থাপ এর
সাথে সাথে ওনার পাছাটাকে আমার দিকে ধাক্কা দিচ্ছেন। এরই মাঝে প্রায় ২০ মিনিট চলে
গেল আমার মাল আউট এর কোন খবর নেই যেহেতু আগের রাতে হাত মারছি।
এরপর উনি চকিতে শুয়ে পড়লেন উপুর হয়ে।
নিচের দিকে একটা বালিশ দিলেন। এবার আর আমাকে শিখিয়ে দিতে হল না। আমি সোজা গিয়ে
ঊনার গায়ের উপর উঠে আমার পেনিস টা ওনার পাছায় ঢুকিয়ে দিলাম। এবার ওনার গায়ের উপর
শুয়ে পড়ে জোরে জোরে থাপ দেয়া শুরু করলাম। উনি ওনার মুখটা আমার দিকে এগিয়ে দিলেন।
আমি বুঝতে পারছি উনি কিস করতে বলছেন। আমি ওনার গালে কিস করতে করতে থাপ দিচ্ছি। যতই
কিস দিচ্ছি ততই আমার উন্মাদনা বেড়ে যাচ্ছে, সাথে সাথে বেড়ে যাচ্ছে আমার থাপ মারার
গতি। এভাবে আরো ১৫ মিনিট চুদলাম।
উনি চিত হয়ে শুয়ে বালিশটা ওনার কোমরের
নিচে দিলেন। আমাকে বললেন আমার পায়ের কাছে আয়। আমি ওনার পায়ের কাছে গেলাম। উনি ওনার
পা দুটি আমার কাঁদে তুলে দিলেন। আর পাছাটা একটু উপরের দিকে করে রাখলেন। আমাকে
বললেন, এবার ঢুকা। আমি আবারো ঢুকালাম। ঢুকানোর পর শুরু হল পুর্বের মত থাপ দেয়া।
উনি বললেন একটু দুধ খা। আমি দুধ চুষতে শুরু করলাম আর থাপ দিতে থাকলাম। উনি কাম
উত্তেজনাতে গোংরানো শুরু করলেন আমি দুধ চুষে চুষে থাপ দিচ্ছেই চলেছি। উনি আমার
মাথার চুলে একটু পর পর চুমা দিচ্ছেন আর বলছেন, আমারে আরো জোরে চোদ, এমন চোদা যাতে
সারাজিবন না ভুলি আমি আরো যোরে থাপ দিলাম। প্রায় আরো ১৫ মিনিট পরে আমার শরীরে একটা
ঝাকুনি দিয়ে মাল আউট হয়ে গেল। আমি ৩ মিনিটের মত ওনার বুকের উপর শুয়ে ছিলাম।
এরপর থেকে শফিক কাকু ২/৩ দিন পর পর এসে আমার
চোদা খেয়ে যেত আর ওনার দুধ খাইয়ে যেত। এসএসসি পাশ করার পর আমি ঢাকাতে চলে আসলাম।
প্রতি ১৫-২০ দিন পরপর ৩/৪ দিনের জন্য বাড়ী যেতাম আর শফিক কাকুকে দিনে দুই তিন বার
করে চুদতাম।
No comments:
Post a Comment