রাত পৌনে তিনটায় ঘুম ভেঙ্গে গেলো প্রিন্স এর আদরের স্পর্শে,
বুঝতে পারলাম ওর মুখের মধ্যে আমার ছোট বাবুটা আসা যাওয়া করছে। কি করবো বুঝে
উঠতে পাড়ছিলাম না কেননা পাশেই নাবিল শুয়ে আছে। প্রিস যৌনতায় পুরাই মাতাল।
নাবিল নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে দেখে আমিও সারা দিলাম। প্রিস আমার উপর উঠে বসলো।
দুই পা আমার দুই পাশে দিয়ে আমার ছোট বাবুটাকে আস্তে আস্তে ওর ভিতর প্রবেশ
করিয়ে দিলো।আমিও নিচ থেকে তল ঠাপ মারতে লাগলাম, আমাদের মজা যখন চরম পর্যায়
তখনি নাবিল জেগে উঠলো!
আমি এমন ভান করলাম যেন এটা খুব সাধারণ ব্যাপার। ছেলে চোদা আর মেয়ে চোদা একি!
-কিরে ভাইয়া তোরা এসব কি করছিস?
– চাইলে তুইও করতে পারিস।
– ছি ছি একটা ছেলের সাথে?
– আরে দেখ না একবার তোর সব ধারনা পালটে যাবে।
-কিরে ভাইয়া তোরা এসব কি করছিস?
– চাইলে তুইও করতে পারিস।
– ছি ছি একটা ছেলের সাথে?
– আরে দেখ না একবার তোর সব ধারনা পালটে যাবে।
প্রিন্স আমাকে ছেরে নাবিল কে ধরলো। নাবিলের সাত ইঞ্চি বাবুটা দেখে আমিও
অবাক হয়ে গেলাম এইতুকু পুঁচকে ছেলে এমন বিশাল ধন বানাল কেমন করে? দেখতে হবে
না ভাইটা কার! যদিও আমারটা ওর চেয়ে ছোট। প্রিন্স নাবিলের বাবুটাকে চুষতে
লাগলো আর আমি পেছন থেকে ওর পুটকিতে কাম জ্বালা মেটাতে লাগলাম।
কিছুক্ষণ একটানা ঠাপাতেই চিড়িক চিড়িক করে আমার মাল ওর পিঠের উপর ফেলে
দিলাম। ডিম লাইট জ্বলছিল। নীল আলোয় ঘন সাদা মাল দেখতে খুব ভালো লাগছিলো।
নাবিল ওর বাবুটাকে প্রিন্সের পুটকিতে দিতে চাইছিলো না। আমি জোর করাতে
ভিতরে দিলো। প্রিন্সকে চিত করে শুইয়ে কোমরের নিচে কোলবালিশ দিয়ে দিলাম।
নাবিল মনের সুখে ঠাপাচ্ছে, ওর ঠাপের তালে সারা ঘর জুরে খুব মজার একটা ছন্দ
উঠেছে। সেই ছন্দে আমি আবারো গরম হয়ে গেলাম।
দুভাই মিলে সারারাত প্রিন্স কে নিয়ে মজা করে কাটালাম। এর পর থেকে প্রিন্স জতবার আমাদের বাসায় এসেছে দুইভাই মিলেই ওকে ঠাপিয়েছি।
No comments:
Post a Comment